তারপর গেলাম সেন্সর নেটওয়ার্ক এর ল্যাব করতে। কত নাম শুনেছি, ছোট-বড় ভাইয়ারা কতশত গবেষণা করেন জানি, আজ প্রথম সেন্সর সোনামনিকে চোখে দেখলাম, চেখেও দেখা হলো। একখান আদ্রতা সেনসিটিভ সেন্সরকে কিভাবে লাল-নীল লেড বাতিতে জর্জরিত করা যায়, তারই হাতেকলমে শিক্ষা হলো। শিক্ষক সহকারী ভদ্রলোক অমায়িক; বেশ সহযোগিতা করলেন, প্রথম ল্যাব করিনি জেনে একটু বেশি সময় দিলেন।
যা বুঝলাম, বাচ্চার কান্না ডিটেক্ট করা থেকে শুরু করে বাথরুমের 'সু'গন্ধ দূর করা, সবকিছুতেই সেন্সর ব্যবহার হতে আর দেরি নেই।
2 comments:
এই রকম মিনি সাইজ পোস্ট কেন? পরবাসে কি খালি সেন্সর-ই আছে, আর কিছু নাই? :D
দিনের হাইলাইট ঘটনাই লেখবো ভাবছি, মাইক্রো পোস্ট!
Post a Comment